১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত চার্লস ওয়ালেস বাংলাদেশ ট্রাস্ট ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাথে সমন্বয় করে শিক্ষা ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নের উদ্দেশে উচ্চতর গবেষণার জন্য বৃত্তি প্রদান করে থাকে। চার্লস ওয়ালেস বাংলাদেশ ট্রাস্ট প্রথমে ব্রিটিশ কাউন্সিলের অধিভুক্ত ছিল, পরে এটি স্বতন্ত্রভাবে কার্যক্রম চালায়। এটির কার্যক্রম মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত।ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাথে সমন্বয় সাধন, আর ইউকেতে অবস্থানরত ফাইনাল ইয়ারে অধ্যয়নরত বাংলাদেশী ডক্টরাল ছাত্রদের বৃত্তি প্রদান করা।
ভিজিটিং ফেলোশিপ আর ভিজিটিং আর্টিস্টঃ ব্রিটিশ কাউন্সিলের সাথে সমন্বিতভাবে চার্লস ওয়ালেস বাংলাদেশ ট্রাস্ট দুটি বিষয়ের উপর কাজ করে, ভিজিটিং ফেলোশিপ আর ভিজিটিং আর্টিস্ট। এই প্রোগ্রামের উদ্দেশ্য থাকে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীর জন্য নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ৩ সপ্তাহ থেকে ৩ মাস পর্যন্ত দক্ষতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত প্রশিক্ষণের জন্য ফান্ডিং ও ভিসার ব্যবস্থা করা। আবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে, আর এই প্রোগ্রামটি মূলত মিড ক্যারিয়ার প্রফেশনাল অর্থাৎ ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সীদের জন্য পরিকল্পিত, আর যুক্তরাজ্যের কোনও ফার্ম থেকে অফার লেটার পেয়েছেন এমন হতে হবে আবেদনকারীকে। এ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা মাসে ১৩০০ পাউন্ড করে ভাতা আর ভিসার ব্যপারেও সহায়তা পাবেন।